ফরিদা ইয়াসমিন
সাংবাদিকতাকে পেশা হিসাবে বেছে নেয়ার সংকল্প থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে ভর্তি। স্নাতকোত্তর শেষ করে দৈনিক বাংলার বানীতে যোগদানের মাধ্যমে সাংবাদিকতার জগতে প্রবেশ। পরে মুক্তকণ্ঠ, যুগান্তর হয়ে বর্তমানে দৈনিক ইত্তেফাকে কাজ করছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ওকলাহোমা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাংবাদিকতায় নেতৃত্বে উচ্চতর প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন। ফরিদা ইয়াসমিন জাতীয় প্রেসক্লাবের নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক। জাতীয় প্রেসক্লাবের ৬২ বছরের ইতিহাসে প্রথম নারী সাধারণ সম্পাদক।
ফরিদা ইয়াসমিন সাংবাদিকতায় অবদানের জন্য মহিলা পরিষদ পদক, নারী উদ্যোগ কেন্দ্রের ‘উইমেন লিড দ্য নেশন’ পুরস্কার, প্রকাশিত বইয়ের জন্য জাতীয় প্রেসক্লাব লেখক সম্মাননা পদকসহ বিভিন্ন পুরস্কার পান। তিনি ভাষা আন্দোলনে নারীর অবদানের ওপর গবেষণাধর্মী বই ‘ভাষা আন্দোলন ও নারী’ লিখেছেন। এছাড়া বিশিষ্ট নারীদের সাক্ষাৎকার নিয়ে তার প্রকাশিত বই ‘উজ্জ্বল নারীর মুখোমুখি’। তিনি নরসিংদী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম সাখাওয়াৎ হোসেন ভুঁইয়া। মাতার নাম জাহানারা হোসেন। ¯^ামী নঈম নিজাম। দুই সন্তান মাহির আবরার যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অফ ব্রিজপোর্ট ও নুজহাত পূর্ণতা ইউনিভার্সিটি অফ ম্যাসাচুসেটস এ স্নাতক পড়ছে।
ফরিদা ইয়াসমিন পেশাগত এবং ব্যক্তিগত কাজে বহু দেশ ভ্রমণ করেছেন। ইতোমধ্যে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইতালি, জার্মানি, সুইজারল্যান্ড, অস্ট্রিয়া, কানাডা, ভারত, নেপাল, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, পাকিস্তান, মালয়েশিয়া এবং শ্রীলঙ্কা ভ্রমণ করেছেন।
Reviews
There are no reviews yet.